ফেরাউনের পাসপোর্ট!!!!!!
মিশরের রাজা দ্বিতীয় রামেসিসের (ফেরাউন) পাসপোর্ট।
উল্লেখ্য ১৯৭৪ সালে ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরে একটি প্রদর্শনীতে ফেরাউনকে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু ফ্রান্সের আইন অনুযায়ী, পাসপোর্ট ছাড়া কোন ব্যক্তি ফ্রান্সে প্রবেশ করতে পারেনা, হোক সে জীবিত কিংবা মৃত!
তৎকালীন মিশর সরকার ফেরাউনের জন্য একটি সত্যিকার পাসপোর্ট ইস্যু করে এবং এই পাসপোর্ট নিয়েই ফেরাউন ঘুরে আসেন বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর। বিমান বন্দরে আবার তার মৃতদেহকে রাজকীয় সংবর্ধনাও দেয়া হয়েছিল, কেননা ফেরাউন একজন সম্রাট ছিলেন এবং সম্রাট থাকা অবস্থায়ই পানিতে ডুবে মারা যান।
মিশরের সম্রাট (ফারাও) রামেসিস-২ যিনি ফেরাউন নামেই ইতিহাসে বেশি পরিচিত। আজ থেকে আনুমানিক ৩৩০০ বছর পূর্বে মারা গেলেও ফেরাউনের নিজস্ব পরিচয়ে রয়েছে মিশরীয় পাসপোর্ট!
উল্লেখ্য ১৯৭৪ সালে ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরে একটি প্রদর্শনীতে ফেরাউনকে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু ফ্রান্সের আইন অনুযায়ী, পাসপোর্ট ছাড়া কোন ব্যক্তি ফ্রান্সে প্রবেশ করতে পারেনা, হোক সে জীবিত কিংবা মৃত!
তৎকালীন মিশর সরকার ফেরাউনের জন্য একটি সত্যিকার পাসপোর্ট ইস্যু করে এবং এই পাসপোর্ট নিয়েই ফেরাউন ঘুরে আসেন বিখ্যাত ল্যুভর জাদুঘর। বিমান বন্দরে আবার তার মৃতদেহকে রাজকীয় সংবর্ধনাও দেয়া হয়েছিল, কেননা ফেরাউন একজন সম্রাট ছিলেন এবং সম্রাট থাকা অবস্থায়ই পানিতে ডুবে মারা যান।
মিশরের সম্রাট (ফারাও) রামেসিস-২ যিনি ফেরাউন নামেই ইতিহাসে বেশি পরিচিত। আজ থেকে আনুমানিক ৩৩০০ বছর পূর্বে মারা গেলেও ফেরাউনের নিজস্ব পরিচয়ে রয়েছে মিশরীয় পাসপোর্ট!
No comments:
Post a Comment